কেবল মানবিক কারণ নয়, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতেই নানা সীমাবদ্ধতার পরও বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। জাপানের টোকিওতে ফিউচার অফ এশিয়া আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে এ মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জাপানের টোকিওতে ফিউচার অফ এশিয়ার আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ‘কি নোট স্পিকার’ বক্তা হিসাবে শেখ হাসিনা বলেন, উন্নয়ন, শান্তি ও মানবতা বজায় রেখে সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজতে এই সংকট এশিয়া তথা বিশ্বের জন্যই শিক্ষনীয় ঘটনা। মিয়ানমারের উসকানি স্বত্বেও আমরা কোন সহিংস পরিস্থিতিতে জড়ায়নি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের সাথে একসাথে কাজ করে যাবে। আর এজন্য বহুপাক্ষিক সফলতায় প্রয়োজন এশিয় দেশগুলোর যৌথ পরিকল্পনা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য জাপান যে ক্ষেত্রেই আগ্রহ দেখাবে সেখানেই সহযোগিতা করবে তার সরকার।
চারদিনের সরকারি সফরে বর্তমানে জাপান অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাপানের প্রধানমন্ত্রী আবে শিনজোর আমন্ত্রণে শেখ হাসিনার এ সরকারি সফর।
Leave a reply