ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ৭৯ জনকে আসামি করে মামলা

|

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ নেতা ইউসুফ আল মামুন হত্যার ঘটনায় মামলা করেছে পরিবার। নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে ৩৯ জনকে। এছাড়া অজ্ঞাত আরও ৪০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

বুধবার সকালে মামুনের ভাই সোহরাব বেপারি বাদি হয়ে কোতয়ালী থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মঙ্গলবার রাতে সদর উপজেলা নর্থ চ্যানেল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মামুনকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

আওয়ামী লীগের দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদ করায় বিএনপি কর্মীরা পিটিয়ে হত্যা করেছে মামুনকে। নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোশতাকুজ্জামান জানান, মামুন ও মজিদ একসাথে চায়ের দোকানে চা খাচ্ছিল। সেখানে রাজনৈতিক আলোচনা থেকেই উত্তেজনা শুরু হয়। এরই জের ধরে মারপিটের ঘটনা ঘটে।

তবে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাজি জমিরউদ্দিন জানান, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, সেই মজিদ বিএনপির কোন পদ-পদবীতে নেই। আর তারা এক সাথেই চলাফেরা করতো।

এদিকে নোয়াখালীতে ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা হানিফ হত্যার ঘটনায় এখনো কোন মামলা হয়নি। স্থানীয় আওয়ামী লীগ হত্যার জন্য বিএনপিকে দায়ী করলেও মঙ্গলবার রাতেই বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে তা অস্বীকার করে।

দুপুরে জানাজা শেষে নিহত যুবলীগ নেতাকে দাফন করা হয়। নিহত হানিফ সদর উপজেলার এওজাবালিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply