৪র্থ দল হিসেবে প্লে-অফ নিশ্চিত করলো রংপুর; একদিনেই বিদায় নিলো ঢাকা-খুলনা-চট্টগ্রাম

|

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার শেষ পর্বের প্রথম দিনেই নির্ধারিত হয়ে গেলো প্লে-অফের ৪র্থ দল। রংপুর রাইডার্সের কাছে ২ উইকেটে হেরে নিজেদের পাশাপাশি চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিদায়ও নিশ্চিত করেছে ঢাকা ডোমিনেটরস। ঢাকার করা ৮ উইকেটে ১৩০ রান, ৩ বল হাতে পার করে রংপুর। ম্যাচ সেরা হয়েছেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান।

আসরে টিকে থাকার শেষ সুযোগ ছিল ঢাকা ডোমিনেটরসের সামনে। কিন্তু টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই নিজেদের চিরোচেনা রুপে ঢাকা। রংপুর রাইডার্স বোলারদের দাপটে ১১ রানেই টপ অর্ডারের ৩ ব্যাটার সাজঘরে। প্রথম ওভারেই দলীয় ৫ রানে, রান আউটে কাটা পড়েন মোহাম্মদ মিথুন। ২য় ওভারের ৫ম বলে ওমরজাই বোল্ড করেন ঢাকার অধিনায়ক নাসির হোসেনকে। ৪র্থ ওভারের প্রথম বলে আবারও আঘাত হানেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। এবার তিনি উইকেটের পেছনে সোহানের গ্লাভস বন্দি করেন সৌম্য সরকারকে।

৪র্থ উইকেটে অ্যালেক্স ব্লেককে সাথে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধের চেষ্টা করেন আবদুল্লাহ আল মামুন। ব্লেক আউট হন ১৮ রান করে আর মামুনের ব্যাট থেকে আসে ২৩ রান। দলীয় ৭৫ রানে মোক্তার আলীর উইকেট হারালে বড় সংগ্রহের সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায় ঢাকার।

অবশ্য আরিফুলের ২৯ রানে তিন অংকের কোটা পার করে ঢাকা। শেষ দিকে শরিফুলের ১১ আর আমির হামজার অপরাজিত ১৫ রানে ভর করে ৮ উইকেটে ১৩০ রান করে ডোমিনেটরস।

১৩১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে অবশ্য শুরুতেই ধাক্কা খায় রংপুর রাইডার্স। শূন্য রানে মোহাম্মদ নাঈমকে ফেরান শরিফুল। ৩য় ওভারে আবারও শরিফুল স্ট্রাইক করলে ৯ রানে ২য় উইকেটের পতন হয় রংপুরের।

৩য় উইকেট জুটিতে সেই ধাক্কা সামাল দেন নুরুল হাসান সোহান আর রনি তালুকদার। ৬৫ বলে ৯৩ রান যোগ করে শেষ দল হিসেবে রংপুর রাইডার্সের প্লে অফ নিশ্চিতের পথ অনেকটাই মসৃণ করে দেন এই দুই ব্যাটার।

তাতে অবশ্য বাঁধ সাধেন ঢাকার বোলাররা। প্রথমে রনি তালুকদারকে আরিফুলের হাতে তালুবন্দী করেন নাসির হোসেন। ৩৪ রান করে রনি যখন আউট হন তখন দলের রান ১০২। পরের ওভারে জ্বলে ওঠেন শরিফুলও। অর্ধশতক করা সোহানকে ফেরানোর পাশাপাশি মেডেন তুলে নিলে কিছুটা স্বপ্ন দেখতে শুরু করে ঢাকার সমর্থকরা। ৩৩ বলে ৬১ রান করা সোহান চার হাঁকিয়েছেন ৭টি, ছয় ছিলো ৩টি।

দলীয় ১১০ রানে শোয়েব মালিককে ফিরিয়ে এবারের আসরের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর আসনে পৌঁছে যান নাসির। আর পরের ওভারে আমির হামজার বলে মোহাম্মদ নেওয়াজ আউট হলে ম্যাচে বেশ ভালোভাবেই ফিরে আসার ইঙ্গিত দেয় ঢাকা।

শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য রংপুর রাইডার্সের দরকার ছিল ৭ রান। কিন্তু নাসির ১৯তম ওভারে পরপর দুই বলে শামীম ও রকিবুলকে বোল্ড করলে টানটান উত্তেজনা ছড়ায় ম্যাচে। ম্যাচে ২০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেয়া নাসির ১৬ উইকেট নিয়ে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায়।

শেষ ওভারে অবশ্য সেই চাপ ধরে রাখতে পারেনি ঢাকার বোলাররা। মুক্তার আলীর করা সেই ওভারে অনায়াসেই ৩ বল বাকি থাকতে লক্ষ্যে পৌছে যায় রাইডার্স। ঢাকা ডোমিনেটরসের হারে

ঢাকার শেষ পর্বের প্রথম দিনেই নির্ধারিত হয়ে গেলো প্লে-অফের ৪র্থ দল। রংপুর রাইডার্সের কাছে ২ উইকেটে হেরে নিজেদের পাশাপাশি চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিদায়ও নিশ্চিত করেছে ঢাকা ডোমিনেটরস। ঢাকার করা ৮ উইকেটে ১৩০ রান, ৩ বল হাতে পার করে রংপুর। ম্যাচ সেরা হয়েছেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান।

আসরে টিকে থাকার শেষ সুযোগ ছিল ঢাকা ডোমিনেটরসের সামনে। কিন্তু টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই নিজেদের চির চেনা রূপে ঢাকা। রংপুর রাইডার্স বোলারদের দাপটে ১১ রানেই টপ অর্ডারের ৩ ব্যাটার সাজঘরে। প্রথম ওভারেই দলীয় ৫ রানে, রান আউটে কাটা পড়েন মোহাম্মদ মিথুন। ২য় ওভারের ৫ম বলে ওমরজাই বোল্ড করেন ঢাকার অধিনায়ক নাসির হোসেনকে। ৪র্থ ওভারের প্রথম বলে আবারও আঘাত হানেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। এবার তিনি উইকেটের পেছনে সোহানের গ্লাভস বন্দি করেন সৌম্য সরকারকে।

৪র্থ উইকেটে অ্যালেক্স ব্লেককে সাথে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধের চেষ্টা করেন আবদুল্লাহ আল মামুন। ব্লেক আউট হন ১৮ রান করে আর মামুনের ব্যাট থেকে আসে ২৩ রান। দলীয় ৭৫ রানে মোক্তার আলীর উইকেট হারালে বড় সংগ্রহের সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায় ঢাকার।

অবশ্য আরিফুলের ২৯ রানে তিন অংকের কোটা পার করে ঢাকা। শেষ দিকে শরিফুলের ১১ আর আমির হামজার অপরাজিত ১৫ রানে ভর করে ৮ উইকেটে ১৩০ রান করে ডোমিনেটরস।

১৩১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে অবশ্য শুরুতেই ধাক্কা খায় রংপুর রাইডার্স। শূন্য রানে মোহাম্মদ নাঈমকে ফেরান শরিফুল। ৩য় ওভারে আবারও শরিফুল স্ট্রাইক করলে ৯ রানে ২য় উইকেটের পতন হয় রংপুরের।

৩য় উইকেট জুটিতে সেই ধাক্কা সামাল দেন নুরুল হাসান সোহান আর রনি তালুকদার। ৬৫ বলে ৯৩ রান যোগ করে শেষ দল হিসেবে রংপুর রাইডার্সের প্লে অফ নিশ্চিতের পথ অনেকটাই মসৃণ করে দেন এই দুই ব্যাটার।

তাতে অবশ্য বাঁধ সাধেন ঢাকার বোলাররা। প্রথমে রনি তালুকদারকে আরিফুলের হাতে তালু বন্দী করেন নাসির হোসেন। ৩৪ রান করে রনি যখন আউট হন তখন দলের রান ১০২। পরের ওভারে জ্বলে ওঠেন শরিফুলও। অর্ধশতক করা সোহানকে ফেরানোর পাশাপাশি মেইডেন তুলে নিলে কিছুটা স্বপ্ন দেখতে শুরু করে ঢাকার সমর্থকরা। ৩৩ বলে ৬১ রান করা সোহান চার হাঁকিয়েছেন ৭টি, ছয় ছিল ৩টি।

দলীয় ১১০ রানে শোয়েব মালিককে ফিরিয়ে এবারের আসরের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির আসনে পৌঁছে যান নাসির। আর পরের ওভারে আমির হামজার বলে মোহাম্মদ নেওয়াজ আউট হলে ম্যাচে বেশ ভালোভাবেই ফিরে আসার ইঙ্গিত দেয় ঢাকা।

শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য রংপুর রাইডার্সের দরকার ছিল ৭ রান। কিন্তু নাসির ১৯তম ওভারে পরপর দুই বলে শামীম ও রকিবুলকে বোল্ড করলে টানটান উত্তেজনা ছড়ায় ম্যাচে। ম্যাচে ২০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেয়া নাসির ১৬ উইকেট নিয়ে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায়।

শেষ ওভারে অবশ্য সেই চাপ ধরে রাখতে পারেনি ঢাকার বোলাররা। মুক্তার আলীর করা সেই ওভারে অনায়াসেই ৩ বল বাকি থাকতে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় রাইডার্স। ঢাকা ডোমিনেটরসের হারের দিনে শুধু ঢাকা না, বিদায় নিশ্চিত হয়েছে চট্টগ্রামেরও। বিপরীতে ৯ম ম্যাচে ৬ষ্ঠ জয় পাওয়া রংপুর তিন ম্যাচ হাতে রেখেই প্লে-অফের জায়গা নিশ্চিত করলো।

এই দিনে শুধু ঢাকা না, বিদায় নিশ্চিত হয়েছে চট্টগ্রামেরও। বিপরীতে ৯ম ম্যাচে ৬ষ্ঠ জয় পাওয়া রংপুর তিন ম্যাচ হাতে রেখেই প্লে-অফের জায়গা নিশ্চিত করলো।

/এ এইচ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply