বিতর্কিত পোস্ট সরিয়ে ইমরুল জানালেন, পেজটি হ্যাকারদের নিয়ন্ত্রণে ছিল

|

ইমরুল কায়েসের ভ্যারিফায়েড পেজের বিতর্কিত পোস্ট।

জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে হারের মাধ্যমে যখন সিরিজ পরাজয় নিশ্চিত টাইগারদের, তখনই জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার ইমরুল কায়েসের ভ্যারিফায়েড ফেসবুক পোস্ট থেকে দেয়া হয় এক বিতর্কিত পোস্ট। তার অল্প সময়ের মধ্যেই পোস্টটি সরিয়ে ফেলে আরেক পোস্টে জানানো হয়, পেজটি কিছুক্ষণ আগে হ্যাকারদের নিয়ন্ত্রণে ছিল।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ হারে বিষণ্ণ বোধ করছেন ইমরুল কায়েস; বিতর্কিত পোস্টটিতে এমনই দাবি করা হয়। কারণ, সেখানে যুক্ত ছিল, ইমরুল কায়েস ফিলিং স্যাড। তবে এটুকুর জন্য পোস্টটিকে বিতর্কিত বলা হচ্ছে না। বিতর্ক সৃষ্টি করেছে পোস্টের কিছু ইমোটিকন। মুখ চেপে হাসার পাঁচটি ইমোটিকনের পর দেয়া হয়েছিল অট্টহাসির পাঁচটি প্রতীকী অভিব্যক্তি। মিনিটখানেকের মধ্যেই কয়েক হাজার রিয়্যাকশনে ভরে যায় পোস্টটি। দ্রুতই তা সরিয়েও নেয়া হয়।

এরপর ইমরুল কায়েসের ভ্যারিফায়েড পেজ থেকে দেয়া হয় আরেক পোস্ট। এডমিনের দেয়া সেই পোস্টে দাবি করা হয়, কিছুক্ষণ আগে পেজটি হ্যাকারদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ইমরুল কায়েসের ফেসবুক আইডি হ্যাক হওয়ার ফলে পেজটির নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের কাছে চলে যায়। বেশ কিছুক্ষণ চেষ্টার পর আবারও পেজটি ফিরে পাওয়া গেছে। হ্যাকারদের নিয়ন্ত্রণে থাকার সময় পেজ থেকে প্রকাশিত স্ট্যাটাসের জন্য দুঃখ প্রকাশ করা হয়।

জবাবদিহিতামূলক পোস্ট। ছবি: ফেসবুক

তবে এই ব্যাখ্যায় হয়তো খুব একটা আস্থা রাখতে পারেনি অনেকেই। কমেন্ট বক্সে দেখা যায় মজাদার সব মন্তব্য। হ্যাকারদের কবল থেকে এত দ্রুত পেজের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাওয়ার নজির পুরো বিশ্বেই বিরল বলে মন্তব্য করেন একজন। আরেক নেটিজেন লেখেন, আগামী ম্যাচ শেষে যেনো আবার হ্যাক হয়। আরেকজনের কমেন্ট ছিল, শুধু আপনি একা না ভাই, আমরাও ছোটবেলায় এমন করতাম। দলে না নিলে বাইরে বসে দোয়া করতাম যাতে দল হারে…

/এম ই


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply