থাইল্যান্ডের লংগান ফল চাষে গোপালগঞ্জে উন্মোচিত নতুন সম্ভাবনা

|

থাইল্যান্ডের পিংপং জাতের লংগান।

থাইল্যান্ডের পিংপং জাতের লংগান চাষ করে সফলতা পেয়েছে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর হর্টি কালচার সেন্টার। আড়াই বছর আগে রোপনকৃত গাছে এখন থোকায় থোকায় ফল ধরেছে। গোলাকৃতির লিচু জাতীয় ফল এটি। খেতে সুস্বাদু ও সুমিষ্ট। ফলটি গোপালগঞ্জসহ দেশব্যাপী বাণিজ্যিকভাবে চাষ করার উদ্যোগ নিয়েছে হর্টি কালচার কর্তৃপক্ষ।

আড়াই বছর আগে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর থাইল্যান্ড থেকে ৮টি লংগান গাছের কলমের চারা দেশে আনে। এরপর হর্টিকালচার সেন্টারে পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করা হয়। এবছর ফল এসেছে সেসব গাছে।

প্রতি কেজি লংগান ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। একটি পরিবারের ১০০টি গাছ থাকলে খরচ বাদে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা উপার্জন করা সম্ভব। এই ফল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন অনেকে।

লংগান আশফল হিসেবেও পরিচিত। এই ফল গোলাকৃতির শাঁস সাদা, রসালো ও মিষ্টি। এ নিয়ে হর্টি কালচার সেন্টারের ডিডি আমিনুল ইসলাম বলেন, যারা সৌখিন চাষি, যারা আর্থিকভাবে লাভবান হতে চায়, তারা এই ফল চাষ করে লাভবান হতে পারবেন বলে আমি আশাবাদী। এই লংগান চাষ করে অনেক যুবক তাদের বেকারত্ব দূর করতে পারবে বলেও মনে করছেন কৃষি সংশ্লিষ্টরা।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply