নতুন ধান উঠলেও চড়া চালের বাজার

|

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ধান উঠতে শুরু করলেও চালের বাজারে প্রভাব পড়েনি। এখনও খুচরা দোকানে উচ্চ মূল্যেই বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতাদের আশা, আগামী সপ্তাহে হাটে আসতে শুরু করবে ধান। সে সময় থেকে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। মিল গেট ও পাইকারি বাজারে জোরালো তদারকি না থাকায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। বলছেন, চালের মোকামে স্বস্তি আনতে প্রয়োজন সমন্বিত কার্যক্রম।

চালের চড়া দরে ভোগান্তিতে পড়েছে সীমিত আয়ের মানুষ। মিলাররা এখন আর পুরোনা চাল ধরে রাখতে চাচ্ছেন না। দাবি করছেন, বাজার স্বাভাবিক রাখতে পুরোনা চাল ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে এর তেমন প্রভাব নেই খুচরা দোকানে।

জয়পুরহাটের পদ্মা রাইস মিলের ব্যবস্থাপক ফিরোজে হোসেন বলেন, লোকসান হলেও বাজার ঠিক রাখার জন্য এবং মিল চালু রাখার জন্য পুরনো চাল বিক্রি করতে হচ্ছে। তবে নতুন মৌসুম আসলেই দাম কমার সম্ভাবনা আছে।

কারওয়ানবাজারে পাইকারি পর্যায়ে মানভেদে প্রতি কেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৬ থেকে ৬৭ টাকা, নাজির শাইল ৭০ থেকে ৭২ টাকা। আটাশ চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। আর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৮ থেকে ৭০ টাকা, নাজির শাইল ৭২ থেকে ৭৪ টাকা। আটাশ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকা।

ক্রেতারা বলছেন, উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে সমন্বিত তদারকি নেই। আর এতে তাদের বাড়তি টাকা দিয়ে চাল কিনতে হচ্ছে।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply