অনিয়ম ও অভিযোগের মধ্যেই পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস

|

ব্যবসা-বাণিজ্যে কর্মকাণ্ড পরিচালনায় অন্যতম বাধা শুল্কায়ন। হয়রানির কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নিরীক্ষা কার্যক্রমসহ পণ্য পরীক্ষার নামে চলে স্বেচ্ছাচারিতা। নির্বিঘ্নে ব্যবসা পরিচালনায় হয়রানিমুক্ত শুল্ক ব্যবস্থাপনা দরকার। এনবিআর বলছে, কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে নেয়া হবে ব্যবস্থা। এমন বাস্তবতায় বুধবার (২৬ জানুয়ারি) পালিত হবে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস।

দেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যের সিংহভাগই চট্টগ্রাম বন্দর নির্ভর। বলা যায়, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে এই বন্দরই ভরসা। তবে বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শুল্কায়ন জটিলতা দূর করার ক্ষেত্রে মাঝেমধ্যেই দাবি তোলে ব্যবসায়ীদের নানান সংগঠন। কাস্টমস সেবা নিয়েও আছে অনেক প্রশ্ন।

এফবিসিসিআই মনে করে, বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানো গেলে ব্যবসায়িক খরচ কমানো সম্ভব ৫ ভাগ। তৈরি পোশাকের অধিকাংশ কাঁচামালই আমদানি করা হয় বিদেশ থেকে। এসব পণ্য নিরীক্ষার ক্ষেত্রে হয়রানি করা হয় পদে পদে।

কাস্টমস ব্যবস্থাপনায় ডিজিটালাইজেশন-এর বিকল্প নেই। বিশ্লেষকরা মনে করেন, যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে। সুনিদিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেবার আশ্বাস দিয়েছে এনবিআর।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply