অষ্টম বর্ষে পদার্পণ করছে গানবাংলা

|

প্রতিষ্ঠার সাত বছর পেরিয়ে অষ্টম বর্ষে পা ফেলতে যাচ্ছে দেশের একমাত্র মিউজিক চ্যানেল গানবাংলা। ২০১৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যাত্রা শুরু করে চ্যানেলটি।

চ্যানেলটির হেড অফ পাবলিক রিলেশন রুদ্র হক প্রেরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠার সাত বছরে ইতিমধ্যেই দেশের সংগীতাঙ্গনের শিল্পী কলাকুশলীদের একটি সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম হিসেবে গানবাংলা ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক গানের মঞ্চ হিসেবে গানবাংলার জনপ্রিয় গানের অনুষ্ঠান ‘উইন্ড অব চেঞ্জ’ দেশে-বিদেশে দারুণ প্রশংসিত হয়েছে। বিশ্বের ৩০ দেশের শতাধিক খ্যাতনামা মিউজিশিয়ানের অংশগ্রহণে ‘উইন্ড অব চেঞ্জ’-এ দেশীয় বিভিন্ন ধারার জনপ্রিয় গানগুলো পেয়েছে নতুন মাত্রা। যুদ্ধ-বিগ্রহের বর্তমান পৃথিবীতে ‘উইন্ড অব চেঞ্জ’-এর মাধ্যমে বিশ্বময় শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিতে দেশি-বিদেশি খ্যাতনামা শিল্পীরা কণ্ঠে স্লোগান তুলে নিয়েছেন ‘মিউজিক ফর পিস’। সংগীতে এমন অবদান রাখায় গানবাংলা টেলিভিশনের চেয়ারপার্সন ফারজানা মুন্নী ও প্রধান নির্বাহী কৌশিক হোসেনের হাত ধরে গানবাংলার প্রাপ্তির খাতায় যোগ হয়েছে দাদা সাহেব ফালকে অ্যাওয়ার্ডসহ মাদার তেরেজা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড।

প্রতিষ্ঠাবার্ষকী উপলক্ষে গানবাংলার প্রধান নির্বাহী কৌশিক হোসেন তাপস বলেন, আমাদের সফলতার পেছনে আছে দেশের সংগীতাঙ্গনের প্রতিটি মানুষের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থন ও ভালোবাসা। শুধু দেশেই নয় আন্তর্জাতিক অঙ্গনের খ্যাতনামা শিল্পীদের আস্থা ও পূর্ণ সমর্থন গানবাংলা আশীর্বাদ হয়ে আছে সবসময়। গানবাংলার দর্শকরাই গানবাংলার প্রাণ।

প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারপার্সন ফারজানা মুন্নী বলেন, আমরা বিশ্বাস করি মহামারি পরবর্তী পৃথিবীতে অন্ধকার দূর করতে সংগীত হবে সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম। মানুষের মাঝে একতা ও শান্তি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখবে সুর।

সপ্তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশের সংগীতশিল্পীরা শুভেচ্ছা জানিয়েছে গানবাংলাকে। করোনাকালে গানবাংলা প্রাঙ্গণে কোনো উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে না; তবে এ উৎসব ছড়িয়ে দিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও টেলিভিশন চ্যানেলটিতে দিনভর থাকছে শিল্পীদের উৎসবমুখর উপস্থিতি। বিজ্ঞপ্তি।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply