‘ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিস্টবিহীন কোনও ফার্মেসী চলতে দেয়া হবে না’

|

'ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিস্টবিহীন কোনও ফার্মেসী চলতে দেয়া হবে না'

ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিস্টবিহীন কোনও ফার্মেসী চলতে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক।

বুধবার মৌলভীবাজারে ‘মডেল ফামেসী ও মডেল মেডিসিন শপ’ এর প্রয়োজনীয়তা ও সম্ভাবনা শীর্ষক এক আলোচনায় এ কথা জানান ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান। স্থানীয় একটি হোটেলে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সোসাইটি মৌলভীবাজার শাখা এ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে জেলার প্রায় দেড় শতাধিক ফার্মেসী মালিক উপস্থিত ছিলেন।

মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ভেজাল ও নকল ঔষধ ঠেকাতে ঔষধ ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে অবশ্য ইনভয়েজ নিতে হবে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ বিক্রি করা যাবে না। ঔষধ বিক্রির ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন আনতে ফার্মেসী মালিকদের আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্টদের মধ্যে অ্যাক্রিডিটেশন সনদপত্র বিতরণ করেন ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক।

এর আগে শহরে একটি মডেল ফার্মেসী, চারটি মডেল মেডিসিন শপ উদ্বোধন ও পরিদর্শন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ মামুনুর রশীদ, ঔষধ প্রশাসনের উপ পরিচালক মো. সালাউদ্দিন, সহকারী পরিচালক সালমা সিদ্দিকা ও বিসিডিএস মৌলভীবাজার শাখার সেক্রেটারি সৈয়দ আব্দুর রউফ মানিক।

ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিস্টবিহীন কোনও ফার্মেসী চলতে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক।

বুধবার মৌলভীবাজারে ‘মডেল ফামেসী ও মডেল মেডিসিন শপ’ এর প্রয়োজনীয়তা ও সম্ভাবনা শীর্ষক এক আলোচনায় এ কথা জানান ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান। স্থানীয় একটি হোটেলে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সোসাইটি মৌলভীবাজার শাখা এ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে জেলার প্রায় দেড় শতাধিক ফার্মেসী মালিক উপস্থিত ছিলেন।

মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ভেজাল ও নকল ঔষধ ঠেকাতে ঔষধ ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে অবশ্য ইনভয়েজ নিতে হবে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ বিক্রি করা যাবে না। ঔষধ বিক্রির ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন আনতে ফার্মেসী মালিকদের আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্টদের মধ্যে অ্যাক্রিডিটেশন সনদপত্র বিতরণ করেন ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক।

এর আগে শহরে একটি মডেল ফার্মেসী, চারটি মডেল মেডিসিন শপ উদ্বোধন ও পরিদর্শন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ মামুনুর রশীদ, ঔষধ প্রশাসনের উপ পরিচালক মো. সালাউদ্দিন, সহকারী পরিচালক সালমা সিদ্দিকা ও বিসিডিএস মৌলভীবাজার শাখার সেক্রেটারি সৈয়দ আব্দুর রউফ মানিক।

ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিস্টবিহীন কোনও ফার্মেসী চলতে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক।

বুধবার মৌলভীবাজারে ‘মডেল ফামেসী ও মডেল মেডিসিন শপ’ এর প্রয়োজনীয়তা ও সম্ভাবনা শীর্ষক এক আলোচনায় এ কথা জানান ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান। স্থানীয় একটি হোটেলে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সোসাইটি মৌলভীবাজার শাখা এ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে জেলার প্রায় দেড় শতাধিক ফার্মেসী মালিক উপস্থিত ছিলেন।

মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ভেজাল ও নকল ঔষধ ঠেকাতে ঔষধ ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে অবশ্য ইনভয়েজ নিতে হবে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ বিক্রি করা যাবে না। ঔষধ বিক্রির ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন আনতে ফার্মেসী মালিকদের আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্টদের মধ্যে অ্যাক্রিডিটেশন সনদপত্র বিতরণ করেন ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক।

এর আগে শহরে একটি মডেল ফার্মেসী, চারটি মডেল মেডিসিন শপ উদ্বোধন ও পরিদর্শন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ মামুনুর রশীদ, ঔষধ প্রশাসনের উপ পরিচালক মো. সালাউদ্দিন, সহকারী পরিচালক সালমা সিদ্দিকা ও বিসিডিএস মৌলভীবাজার শাখার সেক্রেটারি সৈয়দ আব্দুর রউফ মানিক।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply